যিহূদা (Judah / Yahuda) ও বণী-ইসরাইলের উৎপত্তি সম্পর্কে ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গা
১৫ অক্টোবর ২০২৫
সায়ন্ত রহমান
ইসলামি ঐতিহ্যে বণী-ইসরাইল বা “ইস্রায়েলের সন্তানসম্ভব জাতি” বলতে বুঝায় নবী ইয়াকুব (আঃ)-এর সন্তান ও তার বংশধরদের একটি জাতি, যারা আল্লাহর আদেশ ও নম্রতার ধর্ম পালন করতেন। “ইস্রায়েল” শব্দটি ইয়াকুব (আঃ)-এর আরেক নাম এবং “বণী-ইসরাইল” শব্দটি ইয়াকুব (আঃ)-র বংশধরদের প্রতিনিধিতার জন্য ব্যবহৃত।
এই জাতির জনক ছিলেন ইয়াকুব (Jacob), যিনি ইসহাক (Isaac) এবং
হজরাত ইব্রাহিম (আঃ)-এর বংশ থেকে আগেছিলেন। ইয়াকুব (আঃ)-র ১২ জন পুত্র ছিলেন, যারা হয়ে উঠেছিলেন ১২টি গোষ্ঠীর (tribes) প্রবর্তক। তাদের মধ্যে এক ছিলেন ইয়াহুদা (Judah / Yahuda), যার বংশ থেকে “ইহুদি / যাহুদি (Judah / Yahud)” শব্দের উৎপত্তি।
যিহূদা/ইহুদি হিসেবে পরিচয়ের উত্পত্তি
ইয়াহুদা ছিলেন ইয়াকুব (আঃ)-এর পুত্রদের মধ্যে একজন, এবং তার বংশের সদস্যরাই ইয়াহুদা গোষ্ঠী নামে পরিচিত হয়।
সময়ের সঙ্গে এই ‘ইয়াহুদা গোষ্ঠী’ হতে “ইহুদি” (Judah → יהודי / Yahudi) শব্দটি উদ্ভূত হয়, যা ধর্ম ও জাতিগত পরিচয়ের সঙ্গে যুক্ত।
বণী-ইসরাইলের অন্যান্য ১১টি গোষ্ঠীও ছিলেন ইয়াকুব (আঃ)-এর অন্যান্য পুত্রের বংশধর, কিন্তু “ইহুদি / হতুদ” শব্দটি বিশেষভাবে ইয়াহুদা গোষ্ঠীর প্রতি ব্যবহৃত ও পরে পুরো ইসলামী ও বাইবেলীয় ঐতিহ্যে প্রসার লাভ করে।
কোরআন ও ইসলামি সাহিত্য অনুযায়ী বণী-ইসরাইলের উদ্দেশ্য ও দায়িত্ব
কুরআনে “বণী-ইসরাইল” শব্দটি প্রায়ই তাদেরকে স্মরণ করিয়ে দেয় আল্লাহর দেওয়া বরকত ও অম্লান চুক্তির কথা। অর্থাৎ, আল্লাহ তাদেরকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছেন, তবে সেই মর্যাদা রক্ষার এবং আল্লাহর আদেশ মেনে চলার জবাবদিহি রয়েছে।
বণী-ইসরাইলের ইতিহাসে অনেক নবী ও রাসূল যিনি ছিলেন, যেমন মুহাম্মদ (আঃ)-এর পূর্ববর্তী নবীগণ যেমন রাসূল মুসা (আঃ), রাসূল দাউদ ও সূলাইমান (আঃ) ইত্যাদি, যারা এই গোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ছিলেন বা তাদের প্রতি প্রেরিত ছিলেন।
এই হলো সংক্ষেপে যিহূদা বা ইয়াহুদা এবং বণী-ইসরাইলের ইসলামি ইতিহাস ও উত্পত্তি সম্পর্কিত তথ্য। যদি চান, পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে “ইস্রায়েলের নামকরণ”, গোষ্ঠীর ইতিহাস ও তাদের ধর্মীয় পরিবর্তন সম্বন্ধে আরও বিস্তারিত লিখে দিতে পারি।
মিসরের ইতিহাসে এক অভাবনীয় ঘটনাই ঘটেছিল যখন কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে নবী ইউসুফ (আ.) দেশটির অর্থ ও খাদ্য ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত হন। ফেরাউনের স্বপ্নের ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি শুধু নিজের প্রজ্ঞা নয়, প্রমাণ করেছিলেন আল্লাহপ্রদত্ত এক অলৌকিক জ্ঞান ও দূরদর্শিতা।
বর্ণনা অনুযায়ী,
সিজার লোমব্রোসো (1835-1909) উনিশ শতকের একজন ইতালিয়ান চিকিৎসক, নৃবিজ্ঞানী এবং অপরাধবিজ্ঞানী ছিলেন। আধুনিক অপরাধবিদ্যার পিতা হিসেবে তাকে অভিহিত করা হয়। লোমব্রোসো মূলত “জন্মগত অপরাধী” তত্ত্বের মাধ্যমে খ্যাতি লাভ করেন। তার মতে, কিছু মানুষ জন্মগতভাবেই অপরাধ প্রবণ হয়ে জন্মায়। তিনি ধারণা
১৯৮১ সালের একটি অন্ধকার রাত। প্যারিসের শান্ত একটি কলেজ শহর হঠাৎ কেঁপে ওঠে এক অতিমাত্রায় জঘন্য হত্যাকাণ্ডের খবর শুনে। একজন জাপানি ছাত্র, ইসেই সাগাওয়া, তার সহপাঠী রেনি হার্টেভেল্টকে নির্মমভাবে হত্যা করে এবং পরবর্তীতে তার দেহের horrifying অংশ খেতে শুরু করে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষভাগে এসে চরম হতাশায় পড়া জাপান সামরিক ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ এক কৌশল অবলম্বন করে—আত্মঘাতী হামলা। প্রশান্ত মহাসাগরীয় যুদ্ধে একের পর এক পরাজয়ের মুখে জাপানি সামরিক নেতৃত্ব এমন পরিকল্পনা নেয় যেখানে যোদ্ধাদের জন্য জীবিত ফিরে আসার কোনো সুযোগ